আরন্যকের জন্মদিনে রোশনাইয়ের কান্ড দেখে অবাক হলে সবাই | রোশনাই আজকের পর্ব. Roshnai Today Episode 25 November 2024।

নমস্কার বন্ধুরা রোশনাই ধারাবাহিকের আজকের পর্বের রিভিউ নিয়ে সিরিয়াল লাউঞ্জ পরিবার আরও একবার আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছে। সকলকে স্বাগত জানিয়ে আমরা আজকের পর্বের রিভিউ শুরু করছি।

Roshnai Today Episode 25 November 2024

শুরুতে আমরা দেখতে পাচ্ছি গরিমা তো তার মাকে সবটা বলছে এমনকি এটাও বলে যে আরণ্যকের গলাতে রোশনায়ের লিপস্টিকের দাগ দেখেছে। তখন তার মা একটু অবাক হয় হয়ে বলে যে হয় তোমাকে আরককে পুরোপুরিভাবে রিজেক্ট করতে হবে আর না হলে পুরোপুরিভাবে একদম আরণ্যকের বাড়িতে গিয়ে বলতে হবে যে আজকে তোমার বার্থডে বলে আমি এসেছি সেলিব্রেট করতে তবে যা কিছু কালকে হয়েছে এই জিনিসটা কিন্তু এরপর থেকে আমি টলারেট করবো না। যদি এরকমটা তুমি আবার করো তাহলে আমি সঙ্গে সঙ্গে তোমাকে ছেড়ে বেরিয়ে যাব যেকোনো একটা রাস্তা তোমাকে বেছে নিতে হবে।

গরিমাকে সুরঙ্গমা বলে আরকে তো কিছু ফেসই করতে হলো না তুমি এর সাথে কথা বলে চলে এলে কারণ ওর তো বেশ দিব্য আছে তখন গরিমা বলে কালকে আমি ওকে বলে দেব যে এটাই ওর লাস্ট চান্স এরপরে কোন কিছু হলে আমি সত্যি সত্যি ওর লাইফ থেকে চলে যাব। তখন সুরঙ্গমা বলে যাও জানবিকে ফোন করো ফোন করে কালকে অ্যারেঞ্জমেন্ট গুলো করে নাও করে নিয়ে কালকের দিনটা সেলিব্রেট করো যাও।

এদিকে তো দেখা যাচ্ছে বাড়িতে যে আরণ্যকে জন্মদিন বলে অলরেডি সেলিব্রেট করার জন্য সমস্ত কিছু অ্যারেঞ্জমেন্ট চলছে রোশনায় তো অনেক প্রদীপ মানে প্রদীপ সাজানো আছে সমস্ত প্রদীপ জ্বালাচ্ছে আর ওদিকে মিষ্টুরা ফুল সাজাচ্ছে এরকম ভাবে বিভিন্নজন বিভিন্ন ডেকোরেশন করছে এদিকে তো মিষ্টু ঠাম্মির কাছে প্রসাদ চাইছে ঠাম্মি প্রসাদ নিয়ে এসেছে তো বলে ঠাম্মি যে না আজকে বাদশার জন্মদিন তো সবার আগে প্রসাদ পাওয়ার অধিকার আজকে ওরই তখন মিষ্টু বলে যে ও শ্রদ্ধার জন্মদিন বলে আজকে আমি প্রসাদ পাবো না তাইতো এটা কিন্তু আমার সাথে খুব অবিচার হচ্ছে এটা শুনে তো বাকি সবাই হাসাহাসি করতে থাকে এরপর দেখা যাচ্ছে সেখানে গরিমা তার ফ্যামিলিকে চলে এসেছে তার মা-বাবাকে নিয়ে সুরঙ্গমা কেক নিয়ে এসেছে তো তনুশ্রী বর্দিকে বলে মানে মিনির মাকে যে কেকটা নিয়ে ভেতরে রাখতে আরণ্যক তার ঘরে বসে অফিসের কাজ করছে সবাই বলে আরণ্যক কোথায় আরণ্যক কোথায় তখন জান্নাবী বলে চলো গরিমা দেখে আসি তোমার হবুবর কি করছে এদিকে তো জান্নবী আর রাজা গরিমাকে নিয়ে আসে আরণ্যকের ঘরে আরণ্যক কাজ করছে।

তখন রাজা আর কি বলে তোকে কোন কাজ করতে হবে না ল্যাপটপটা সরিয়ে নেয় তখন গরিমাকে আরণ্যকের এর কাছে দিয়ে জান্নবী বলে এ নাও তোমার সব সম্পত্তি তোমাকে আমি সপে দিয়ে গেলাম এবার তুমি বাদশাকে রেডি করে নিচে নিয়ে আসো আর রাজাকে নিয়ে নিচে চলে যায় জান্নবী মানে তাদের দুজনকে একা ছেড়ে দেয় গরিমা তো আরণ্যককে বলে আমি তোমাকে ভালোবাসি তুমি জানো নিশ্চয়ই যে আমি তোমাকে কতটা ভালোবাসি কোথাও না কোথাও দেখা যাচ্ছে আরণ্যক এবার ডিস্টেন্স মেইনটেইন করছে গরিমা আরণ্যককে জড়িয়ে ধরে কিন্তু আরণ্যক গরিমাকে টাচ পর্যন্ত করে না গরিমা অবাক হয় আরণ্যক গরিমাকে নিয়ে বোধ করতে থাকে যেন এখন রোশনায় পুরোপুরিভাবে আরকের মনে সেজন্য আরক তার লাইফে অন্য কাউকে ঢুকতে দিতে চায় না।

আরন্য়ককে রেডি করিয়ে নিচে নিয়ে আসে গরিমা সবার মুখে হাসি আরক কিন্তু খুঁজে বেড়াচ্ছে রোশনাইকে রোশনাই তো রান্নাঘরে রান্না করছে সাথে বড় মাও আছে মিনি সেই খাবার টেস্ট করে দেখছে এদিকে তো বাদশাকে নিয়ে সবাই আনন্দ করছে দাদু এসে বলে মনে তো হচ্ছে আজকে বিয়ে হ্যাঁ এই নিয়ে হাসাহাসি করতে থাকে জান্নবি বলে ফটো সেশন হচ্ছে কিন্তু তো কে ফটো তুলছে জানিনা কিন্তু কে কি করছে সব কিন্তু দেখা যাচ্ছে মজা করে বলছে গরিবার আরবকে আরকের নজর কিন্তু রোশনাই কেক খুঁজছে এদিকে তো মিনি রোশনাইকে জোর করে চল চল চল হ্যাপি বার্থডে বলতে হবে মেজদাকে শ্রদ্ধা ভাইকে চল চল বলে মিনি আমি কাজ করছি তখন মিনি জোর করে বাইরে নিয়ে যায় বাইরে রোশনাইকে যখনই দেখতে পায় আরণ্যক তখনই আরকশনাকে রোশনায় দিকে তাকিয়ে হাসতেই থাকে রোশনায় আরকের দিকে তাকিয়ে হাসছে মিনি আবার এই ব্যাপারটাও নোটিস করছে আরকের নজর এতক্ষণ ধরে রোশনায়কে আর রোশনাই কে দেখে আরণ্যক এখন খুব খুশি এরপর রোশনাই আবারো রান্নাঘরে চলে যায়।

এদিকে তো দাদু তার নাতিকে এনভেলপে করে বেশ টাকা দিচ্ছে আরণ্যক নেয়ও বলে এটা দিয়ে মন পছন্দের কিছু জিনিস কিনে নিও হ্যাঁ তোমার গরীব দাদু এইটুকুটাই দিয়েছে তোমাকে আরক খুশি মনে সেটা নেয় নীলাবজ্য বলে যে গরীব দাদু কিনা সেটা জানিনা কিন্তু দাদুর যে আশীর্বাদ সেটা কিন্তু অনেক মূল্যবান এদিকে তো দাদুকে প্রণাম করে আর এদিকে ঠাম্মিকে প্রণাম করতে গেলে বলে দাঁড়াও দাঁড়াও আমি আগে আশীর্বাদ করি তারপর আমাকে প্রণাম করবে তখন সুরঙ্গমাকে দিয়ে দেয় আশীর্বাদ করার থালাটা সুরঙ্গমা আশীর্বাদ করতে থাকে এতক্ষণ তো বেশ হাসি খুশির মহল ছিল এবার সুরঙ্গমা যে আশীর্বাদ করতে গেল সুরঙ্গার যা মুখের কথা তাতে যেন সবার মুখের হাসি চলে গিয়ে সবাই নিস্তব্ধ হয়ে গেল সুরঙ্গমা বলে যে সুখী হও তারপরে বলে আশীর্বাদ তোমার রাত দুদিন বাদেই মনে আছে তো বলে হ্যাঁ আন্টি মনে আছে বলে সেদিনটা ছুটি নিয়ে নিয়েছো তো তখন আর তো একটু চুপ করে যায় যে এরকম কথা কেন বলছে গরিমাকে বলে গরিমা তুমি তো তোমার হবুবর সম্পর্কে কিছু জানো না সে ছুটি নিয়েছে কিনা।

গরিমা বলে হ্যাঁ ওর আশীর্বাদ ওর দায়িত্ব আমি জানি ও ঠিক ছুটি নিয়ে নিয়েছে কিংবা নিয়ে নেবে নীলাবজ্য বলে হ্যাঁ আগে থেকে নিয়ে নেওয়াই ভালো কারণ তোমার যা চাকরি প্রচুর চাপ তাই আগে থেকে এই সিডিউলটা মেইনটেইন করাটাই ভালো যেটা তুমি ভালো বোঝো আর কি নীলা বলে সুরঙ্গমা বলে এইতো রোববার আশীর্বাদ তার কদিন পরেই বিয়ে তখন তনুশ্রী বলে যে কি বলছেন আমার একমাত্র ছেলের বিয়ে আমি একদিনে দিয়ে দেবো এইতো সবে শুরু হলো এখন চলতেই থাকবে আপনিও নিশ্চয়ই এমনটা করবেন না সুরঙ্গমা হাসে এদিকে বড় মা রোশনায় মিলে টেবিলে খাবারগুলো গোছাচ্ছে রোশনায় বারবার করে আরকের দিকে তাকাচ্ছে এবার ঠাম্মি নিয়ে আসে তার আশীর্বাদী এদিকে তো খাবার সাজাচ্ছে বড় মা আর রোশনায় মিলে সুরঙ্গমার নজর ঠিক রোশনার দিকে যায় বলে রোশনাই আরণ্যকের খাবারগুলো সাজিয়ে দিয়েছো তো তখন বড় মা বলে হ্যাঁ সব সাজিয়ে দেয়া হয়ে গেছে সব খাওয়া রেডি বলে আমি প্রশ্নটা রোশনায় কে করেছি বলে রোশনাই তো এতক্ষণ রান্না করলো এখন হাতে হাতে সাহায্য করছে তখন তনুশ্রী বলে তুমি যখন রান্না করতে পারবেই না তখন তুমি বলতে আমি কোন ক্যাটার রেখে দিতাম কিংবা ফাইভ স্টার থেকে খাবার আনিয়ে নিতাম।

তখন আরন্য়ক বলে এই একটা দিনের জন্যই তো আমি অপেক্ষা করে বসে থাকি যে বড় মা সমস্তটা আমার পছন্দের খাবার বানাবে আর প্রত্যেকটা খাবার হবে আমার জন্য অমৃত বড় মা তো এটা শুনে খুব খুশি হয় এদিকে তো ঠাম্মি বাদশাকে একটা ধুতি পাঞ্জাবি দেয় বাদশা মিষ্টি মিষ্টুকে বলে এই নে তুই আমার উপহারে ভাগ নিতে চেয়েছিলিস না এটা রাখ বলে কি থুতি পাঞ্জাবি আমি রাখবো এই নিয়ে মজা করতে থাকে এদিকে মিনির বাবা-মা বলে যে চলো আশীর্বাদটা করে আসি তখন মিনির বাবা বলে তুমি যাও না বলে না না একসাথে যাব চলো তারাও কিছু একটা জিনিস কিনেছে বাদশার জন্য এবার বাদশার কাছে যাই গিয়ে বলে বাদশা তোর জন্য একটা টিশার্ট কিনেছি ঘরে হলেও পড়িস ।

তখন বাদশা খুশি মনে সেটাকে নেবে কি তনুশ্রী বলে কেন বর্দা শুধু শুধু টাকা নষ্ট করে জিনিস কিনতে গেলেন আপনি তো জানেন যে আমার ছেলে ব্র্যান্ডেড জিনিস ছাড়া পড়ে না আপনি শুধু শুধু নন ব্র্যান্ডেড একটা টিশার্ট কিনলেন সেটা তো ও ঘরে ফেলেই রাখবে তখন মিনির বাবা বলে যে কি করবো বলো অক্ষমেরও তো পাহাড়ে চড়তে ইচ্ছে করে আমরা তো অক্ষম তাই আমাদেরও পাহাড়ে চড়তে ইচ্ছে করে মিনির মা বলছিল আশীর্বাদ করে কোন কিছু দিতে হবে না কিন্তু আমি বললাম যে না কিছু একটা দিই কারণ ও তো বাড়িতে সাধারণ জামাকাপড় পড়ে ঘুরে বেড়ায় আমি জানি যে ও ব্র্যান্ডেড পড়ে না তাই জন্য ওর জন্য একটা টিশার্ট নিয়ে এসেছি যেটাও বাড়িতে সুন্দরভাবে রিলাক্স ভাবে পড়ে থাকতে পারবে আর আমি জানি এটাও খুব আনন্দ সহকারে নেবে এবং খুশি মনেই পড়বে বাদশাহ বলে কে বলেছে আমি পড়বো না আমি নিশ্চয়ই পড়বো আর আমি কি শুধু ব্র্যান্ডেড জিনিস পড়ি নাকি আর বড় মা আমাকে যেই জিনিস দেবে তো সেই জিনিসটা আমার কাছে সবথেকে বড় ব্র্যান্ডেড আর এই ব্র্যান্ড পড়তে পারলে আমি নিজেকে ধন্য মনে করব ।

এটা শুনে মিনির বাবা-মা খুশি হন নীলাভজও তো সবার থেকে আলাদা তাই নীলাজও খুব খুশি হয় আরণ্যকের এই কথা শুনে আরণ্যক বলে দেখো ব্র্যান্ড সম্পর্কে ধারণা আমার সবার সাথে নাও মিলতে পারে কিন্তু তোমাদের আশীর্বাদটাই আমার কাছে সবথেকে বড় ব্র্যান্ড আর ওটা হচ্ছে আমার কাছে অমূল্য তখন বড় মাকে আর মিনর বাবাকে প্রণাম করে এদিকে তো নীলাভ্যজু বলছে তুমি একদম দামি কথা বলেছো আরণ্য বড়দের আশীর্বাদই হচ্ছে সবথেকে বড় ব্র্যান্ড এর থেকে মূল্যবান তো কিছু হতেই পারে না বড় মা আশীর্বাদ করে আশীর্বাদ করে বলে অনেক বড় হওয়া জীবনে অনেক বড় হওয়া লোকের কথা শুনে বড় মায়ের চোখে জল আসে মা তো আরেকজন বলে যে এখন ওর বড় মা জেঠু মিলে যেই শার্টটা ওকে দিল ও যে অফিসে চাকরি করে সেখানে এটা পড়ে যেতে পারবে কি তখন আরক বলে আমি বিশ্বাস করি যে মানুষ নিজের ব্র্যান্ড নিজেই তৈরি করে অন্ততপক্ষে আমি এটা বিশ্বাস করি তাই আমার এটা পড়ে যেতে কোন অসুবিধা হবে না এদিকে তো জান্নবী বলছে যে দেখো গরিমা মিষ্টু কত সুন্দর সারে বাড়িটা প্রদীপ দিয়ে সাজিয়েছে কিন্তু প্রদীপ দিয়ে সাজানোটা কিন্তু মিষ্টুর কাজ নয় মিষ্টু জাস্ট ফুলগুলো সাজাতে হেল্প করেছে প্রদীপ দিয়ে সাজিয়েছে রোশনাই।

এরপরে বাদশার মা বাদশাকে একটা সোনার ব্রেসলেট পড়িয়ে দেয় এদিকে তো বাদশারা এবার তার বাবাকে প্রণাম করতে যায় তার বাবা গরিমাকে বাদশাকে বলে তোমরা নিজের জীবনটা নিজেরা এত সুন্দরভাবে সাজিয়ে নাও গুছিয়ে নাও যেখানে থার্ড পার্সন কোন এসে ঢুকতেই পারবে না তার জন্য নিজেদের মধ্যে মিউচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং থাকাটা খুব জরুরি আজকে তো সবাই বাদশাকে আশীর্বাদ করছে বাদশাকে গিফট দিচ্ছে কিন্তু আমি কিন্তু আজকে তোমার জন্য গিফট এনেছি গরিমাকে বলে বাবলু বলে কারণ আমি মনে করি যে আমার ছেলের জন্য জন্য আমার জন্য এই পরিবারের জন্য তুমি নিজেই একজন উপহারণকের বাবা গরিমাকে একটা ডায়মন্ডের ব্রেসলেট দেয় বলে সেম ব্র্যান্ডের আরকের জন্য নেওয়া আছে গরিমা তো খুব খুশি হয় সুরঙ্গমা বলে আমাদের বাড়ি থেকে যে গিফটটা এসেছে সেটা দিতে হবে তো এসো এদিকে তারপর গরিমাকে বলে তোমার গিফটটা কখন দেবে যেন এখানেও ফরমালিটি পূরণ হচ্ছে।

তখন গরিমা বলে তোমরা দাও না তারপর আমি দিচ্ছি তো একটা হার দেয় আরকে বলে এটা গরিমা পছন্দ করেছে এরপরে গরিমাকে বলে তুমি তোমার স্পেশাল গিফটটা দাও দেখা যাচ্ছে গরিমার ডায়মন্ডের একটা রিং কিনেছে আরণ্যকের জন্য সেটা এবার আরণ্যককে দেবে রোশনায় সেটা দেখতে থাকে আর এখানেই আজকের পর্ব শেষ হয়ে যায়.

roshnai today episode
roshnai
roshnai today full episode
roshnai serial
roshnai new promo
roshnai star jalsha serial
roshnai ajker episode
roshnai promo
roshnai ajker porbo
roshnai today
roshnai star jalsha serial today episode
roshnai serial ajker porbo
roshnai serial bangla
roshnai full episode
রোশনাই আজকের পর্ব
রোশনাই সিরিয়াল আজকের পর্ব
রোশনাই সিরিয়াল
রোশনাই আজকের পর্ব full episode
রোশনাই আজকের পর্ব 1
রোশনাই সিরিয়াল আজকের পর্ব ফুল এপিসোড
রোশনাই আজকের পর্ব ফুল এপিসোড
রোশনাই সিরিয়াল প্রমো
রোশনাই কালকের পর্ব
রোশনাই গতকালের পর্ব
রোশনাই নিউ প্রমো
রোশনাই new promo
রোশনাই আজকের এপিসোড
রোশনাই এর আজকের পর্ব

Leave a Comment